কৃষি তথ্য সেবা
-
কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তরের এর আওতাভূক্ত প্রকল্প ও কর্মসুচী সমূহের পরিচিতি:
- চাষীপর্যায়ে উন্নত মানের ধান, গম ও পাটবীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প
- চাষীপর্যায়ে উন্নত মানের ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প
- বৃহত্তররংপুর কৃষি ও গ্রামীন উন্নয়ন প্রকল্প (GRARDP)
- এইসি- আইসিএম প্রকল্প (AEC – ICM )
- আইপিএম ( IPM )
- কৃষিপ্রকৌশল প্রযুক্তি সমপ্রসারণের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর অর্থ সংস্থান ওআয়বর্ধন মূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন প্রকল্প
- গুটিইউরিয়া ব্যবহারের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন ও ইউরিয়া সাশ্রয় প্রকল্প।
- এলসিসিব্যবহারের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন ও ইউরিয়া সাশ্রয় প্রকল্প।
- উত্তর- পশ্চিম শস্য বহুমুখী করণ প্রকল্প (NCDP)
- ন্যাশনালএগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রকল্প (NATP )
- দ্রুতবর্ধনশীল ফল বাগান কর্মসূচী
- জৈব বালাই ব্যবস্থাপনা কর্মসূচী
- বায়োস্লারি ব্যবহারের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন কর্মসূচী
-
চাষী পর্যায়ে উন্নত মানের ধান,গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প
- ১। উচ্চ ফলনশীল বীজের ঘাটতি পূররে মান সম্মত বীজ উৎপাদন বৃদ্ধি।
- ২। গবেষণা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সর্বশেষ ছাড়কৃত ধান, গম ও পাটের উন্নত জাতের সমপ্রসারণ
- ৩। অধিকহারে উন্নতমানের বীজ উৎপাদনকারী কৃষক সৃষ্টি করা।
- ৪। বীজ প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাত করনে মহিলাদের অংশগ্রহন বৃদ্ধি করে দারিদ্র
- বিমোচনে সহায়তা করা।
- নাশকের ব্যবহার কাংখিত পর্যায়ে নামিয়ে আনা।
- ৫। মানসম্মত বীজ উৎপাদনে কৃষকদের দক্ষ করে গড়ে তোলা।
- ৬। কৃষক পর্যায়ে উন্নত জাতের বীজের বিস্তার ঘটানো।
চাষী পর্যায়ে উন্নত মানের ডাল ,তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প
- প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন বৃদ্ধি করত: চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের বীজ ব্যবহার নিশ্চিত করা।
- মানসম্মত ডাল, তেল এবং পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন করত: বীজের ঘাটতি পূরণ করা।
- হেক্টর প্রতি উৎপাদন বৃদ্ধি করা।
- ডাল,তেল ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করত: বৈদেশিক মুদ্রায়র ব্যয় কমানো।
- মহিলাদের অংশগ্রহনের মাধ্যমে বীজ উৎপাদন,সংরক্ষণ ও বিক্রয়ের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন।
- বৃহৎ পরিসরে মানসম্মত বীজ উৎপাদনকারী চাষীর সংখ্যা বৃদ্ধি করা।
ডাল, তেল, পেয়াজ প্রকল্প বাস্তবায়নে গৃহীত কর্মসূচী সমূহ
- বীজ উৎপাদন ব্লক প্রদর্শনী
- মাঠ দিবস
- কৃষক প্রশিক্ষণ
- এসএএও প্রশিক্ষণ
- কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ
- কর্মশালা
মানসম্মত ডাল,তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন সংরক্ষন ও ব্যবহার করার মাধ্যমে হেক্টর প্রতি ১৫ - ২০% ফলন বৃদ্ধি ।
উপজেলা কৃষি অফিসারের কার্যালয় এরভবিষ্যত কর্ম-পরিকল্পনাঃ
ক)
|
সকল তিন ফসলের উপযোগী কিন্তু বর্তমানে দুই ফসল চাষ হয় এমনজমিকে তিন ফসলে রুপান্তর
|
খ)
|
ব্রি-ধান ২৮ এর পরিবর্তে ব্রি-ধান ২৯ ও হাইব্রীড ধানেরচাষ বৃদ্ধি করা
|
গ)
|
টরি-৭ জাতের সরিষার পরিবর্তে বারি সরিষা-৯,১১,১৪ও বিনা সরিষা-৪ এর চাষ প্রবর্তন
|
ঘ)
|
মঙ্গাদুরকরণে আশ্বিন - কার্ত্তিক মাসে জাতে করে ধান ফষলচাষীর ঘড়ে আসে এবংকৃষি শ্রমিকরা এ সময়ে কাজ পায় সেজন্য আগাম জাতের ব্রি-ধান ৩৩, ব্রিধান-৩৯, বিনাধান-৭ এর চাষ প্রর্বতন করা ।
|
ঙ)
|
আগাম আমন কর্তনকৃত এসব জমিতে সরিষা , আলু ও আগাম শীত সব্জী চাষবৃদ্ধির মাধ্যমে এলাকায় তেল ও সব্জীর ঘাটতি পূরণকরা ।
|
চ)
|
বন্যাকবলিত এলাকার জন্য ব্রি-ধান সাব-১ চাষ প্রবর্তন করা।
|
ছ)
|
বর্নায় ক্ষতিগ্রস্থ আমন ফসলের অভিযোজন ক্ষমতা বাড়ানের লক্ষেবন্যার পরপরে উপরি প্রয়োগ পটাশ সার প্রয়োগ উদ্ভুদ্ধ করণ তরানিত করা।
|
জ)
|
কৃষিক্ষেত্রেনতুন প্রযুাক্তি ও চাহিদার নিরিখে গৃহীত বিভাগীয়বিভিন্ন প্রকল্পের সাথসমন্বয় সাধন, প্রকল্প গ্রহনে পরিকল্পনাপ্রনয়ন ও বাস্তবায়ন।
|
ঝ)
|
কৃষি ক্ষেত্রে জলবায়ু পরির্তনের সাথে ফসলে অভিযোজন ক্ষমতাবাড়ানের প্রযুক্তি গ্রহন ও বাস্তবায়ন।
|
ঞ)
|
কৃষিখাতেদূযোর্গ ব্যবস্থাপনার জন্য উপযুক্ত পূর্ব প্রস্তুতিযেমন নাবীজাতের ধানবীজ সংগ্রহ ও চারা উৎপাদনের ব্যবস্থা গ্রহন,সব্জী উৎপাদন ও অন্যান্য কৃষিপূর্নবাসন কার্যক্রমগ্রহন।
|
ট)
|
মাটিরস্বাস্থ্য রক্ষায় জৈব্যসার ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষে বোরো চাষের পর আমনচাষের পূর্ব ৪৫ - ৫০ দিনের জন্য সবুর সার হিসাবে ধৈঞ্চার চাষ প্রবর্তন করা।
|
ঠ)
|
চাষীদেরসুবিধাতে প্রতেক ইউনিয়ন কমপ্রপেক্সে উপসহকারী কৃষিকর্মকর্তা সাবখনিকউপস্থিত থেকে কৃষি পরামর্শ সেবা প্রদানের লক্ষে কৃষি পরামর্শ কেন্দ্রচালুকরা।
|
ড)
|
পরিবেশ বান্ধব কৃষির জন্য বালাইনাশক বিষের ব্যবহার কমিয়েআইসিএম ও আইপিএম পদ্ধতি প্রচলনের মাধ্যমে চাষ করতে চাষীদের উদ্ভদ্ধ করা
|
ধ)
|
ভূট্টার চাষ সমপ্রসারণ।
|
চ)
|
চর এলাকায় সব্জী চাষ সমপ্রসারণ।
|
কৃষি খাতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার জন্য উপযুক্ত পূর্বপ্রস্তুতিঃ
বন্যা মোকাবেলা করার জন্য নিচের পূর্বপ্রস্তুতিগুলো গ্রহন করা যেতে পারে-
- সকলের অংশ গ্রহণে কমিউনিটি পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গস্খহণ ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
- ইউনিয়ন পর্যায়ে চাহিদা ভিত্তিক তথ্যসেল গঠণ করা ও কৃষিসংক্রান্ত তথ্য সরবরাহের ব্যবস্থা করা। প্রয়োজনে প্রচারপত্র বিলি করা।
- চারা তৈরির জন্য পূর্বেই উঁচু জায়গা নির্বাচন করে রাখা।
- নাবী জাতের ধানবীজ (যেমন-গানজিয়া,নাইজারশাইল,বিনাশাইল ইত্যাদি)সংগ্রহ করে রাখা।
- বলান পদ্ধতিতে ধান আবাদ করা।
- অধিক পরিমাণ চারা উৎপাদন করা, উঁচু বা নিরাপদ স্থানে বীজ সংরক্ষণ করা।
- জমিভেদে উপযুক্ত জাত নির্বাচন বা বন্যার পানি সহনশীল বিকল্প শস্যের যেমন-লতিরাজ কচুর আবাদ।
- বন্যার পূর্বে তোলা যায় এমন ফসলের (আলু, ভূট্টা, চীনাবাদাম, দ্রুতবর্ধনশীল শাকসবজি ইত্যাদি) চাষ করা।
- বন্যারপানি নেমে যাওয়ার সাথে সাথে বাড়ির আশেপাশে ,রাস্তার ধারে, চর এলাকায়, পতিতজমিতে খেসারি,মাসকলাই,ভূট্টা সহ বিভিন্ন জাতের ঘাসের বীজ ছিটিয়ে দেয়া যায়।
- ভাসমান বীজতলা তৈরি করা (প্রয়োজনে কমিউনিটি বীজতলা)।
- প্রয়োজনীয় দ্রব্য নিরাপদ জায়গায় (মাচা,বাঁধ)স্থানান্তর করা।
- পানিতে নিমজ্জিত ক্ষেতের পাটের ডগা কেটে কোনাকুনি করে উঁচু জায়গায় রোপন করে পাটের বীজ উৎপাদন করা।
- টব,মাটির পাত্র,কাঠের বাক্সে সবজির চারা উৎপাদনের প্রস্তুতি রাখা।
- সাইলেজ পদ্ধতিতে ঘাস সংরক্ষণ করা।
বন্যা ও জলাবদ্ধতা ঝুঁকি মোকাবেলায় অন্যান্য পূর্বপ্রস্তুতি
নদী বিধৌত বন্যা ঝুঁকি মোকাবেলায়-
- বাড়ীর চারপাশে কলাগাছ,বাঁশসহ অন্যান্য গাছ লাগাতে হবে।
- পর্যাপ্ত বীজ সংগ্রহ করে রাখতে হবে।
- বন্যারপানি নামতে শুরু করলেই নিয়মিত স্থানীয় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা এবংউপজেলা কৃষি অফিসে যোগাযোগ করে পূনর্বাসন সম্পর্কিত তথ্য জেনে নিতে হবে।
আকস্মিক বন্যা (ভাসা পানি) মোকাবেলায়-
- উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার কাছ থেকে ফসলের আগাম জাত ও মেয়াদি ফসলের বীজ সংগ্রহ ও চাষ করতে হবে।
- আকস্মিক বন্যায় করণীয় বিষয়ে কাজ করে এমন সংস্থা থেকে ভাসা পানি মোকাবেলায় কৃষকের করণীয় সম্পর্কে প্রশিক্ষণ ও করনীয় জেনে নিতে হবে।
কৃষি ক্ষেত্রে খরা মোকাবেলায় পূর্বপ্রস্তুতি
CDMP-Gi আওতায় FAO-Gi কারিগরী সহায়তায় কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তর এর বাস্তবায়নেলাইভলিহুড এ্যাডাপটেশন টু ক্লাইমেট চেঞ্জ (LACC) প্রকল্পের গবেষণায় ওস্থানীয় জনসাধারণের মতামতের ভিত্তিতে খরার সমস্যা মোকাবেলায় নিচে লিখিতঅভিযোজনের উপায়গুলো সুপারিশ করা হয়েছে-
- খরাঞ্চলে আগাম জাতেররোপা আমন (ব্রি ধান-৩৩,৩৯ ও উপযোগী অন্যান্য জাত) চাষ করে এবং আগাম কেটেছোলা বা খরা সহিষ্ণু ফসল নির্বাচন করা যেতে পাবে।
- খরা প্রবন এলাকায় আমন ধানে সেচের জন্য মিনি পুকুর খনন করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে সম্পুরক সেচ দেয়া।
- ঊসতবাড়ীতেসারা বছর বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি যেমন-মিষ্টি কুমড়া,খিরা,পেঁপে ইত্যাদি চাষকরে খাদ্য-পুষ্টির চাহিদা নিশ্চিত করা যেতে পারে।
- খরা সহণশীল ফলের ( যেমন-আপেলকুল,বাউকুল ইত্যাদি) বাগান করে অধিক মুনাফা নিশ্চিত করা।
- বোরো ধানের আবাদে সঠিক মাত্রায় সেচ দিয়ে পানির অপচয় রোধ করা যেতে পারে।
- আমন ধানের বীজতলা তৈরির সময় বৃষ্টি না হলে শুকনা বীজতলা/ কমিউনিটি বীজতলাতৈরি করে সময়মতো ধান রোপন নিশ্চিত করা।
- গাছের গোড়ায় মালচিং বা জাবড়া প্রয়োগ করা।
- কৃষি সেক্টরে বিকল্প আয়ের ব্যবস্থা করা যেমন-কম্পোস্ট তৈরি, ঘাস চাষ, গবাদি পশু পালন, হাঁস-মুরগী পালন ইত্যাদি।
- খরাপ্রবন এলাকায় উন্নত চুলা ব্যবহার করে জ্বালানী সাশ্রয় করে জৈব সার তৈরিকরে মাটির উর্বরা শক্তি এবং পানি ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
- সকলের অংশ গ্রহনে কমিউনিটি পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করার ব্যবস্থা করা।
- দোন,সেঁউতি ইত্যাদি দ্বারা পানি সেচ দেয়া এবং সম্পুরক সেচের পূর্ব প্রস্তুতি নেয়া।
- জৈব সার ব্যবহার করে মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা বাড়ানো।
- জমির আইল উঁচু করে অধিক পানি সংরক্ষণ করা।
- বিকল্প সেচের জন্য খাল-ডোবা সংস্কার করে রাখতে হবে, মিনি পুকুর তৈরি করে পানি ধরে রাখার চেষ্টা করতে হবে।
খরা ঝুঁকি মোকাবেলায় অন্যান্য প্রয়োজনীয় পূর্বপ্রস্তুতি
- বাড়ীর আশেপাশে বেশী করে গাছ লাগাতে হবে।
- ফসল রোপন ও মাঠের ফসল রক্ষার জন্য কৃষি বিভাগের মাঠ কর্মীর পরামর্শ নিতে হবে।
কৃষি ক্ষেত্রে উষ্ণ ও শৈত্য প্রবাহ এবং কুয়াশা মোকাবেলায় পূর্বপ্রস্তুতিঃ
উষ্ণতা বৃদ্ধি, উষ্ণ ও শৈত্য প্রবাহ এবং ঘন কুয়াশাজনিত সমস্যা মোকাবেলায় নিচের পূর্বপ্রস্তুতিগুলো গ্রহন করা যেতে পারে-
- তীব্র শীত ও কুয়াশা থেকে রক্ষার জন্য শাকসবজির চারা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে।
- ঠান্ডায় ছত্রাকের আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য প্রয়োজনে সঠিক ছত্রাকনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে।
- কুয়াশার ক্ষতি থেকে মুকুল রক্ষার জন্য আম গাছে পানি বা সঠিক ছত্রাক নাশক ব্যবহার করা যেতে পারে।
কৃষি ক্ষেত্রে সাইক্লোন বা ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবেলায় পূর্বপ্রস্তুতি
- আমনধান বিনষ্ট হলে এবং হাতে পর্যাপ্ত সময় থাকলে দ্রুত পুনরায় চারা উৎপাদনকরে, বিভিন্ন স্থানীয় উন্নত জাত এবং ব্রি ধান-৪৫, নাইজারশাইল ইত্যাদি রোপনকরা যেতে পারে।
- নতুন করে ধান লাগিয়ে পূনর্বাসনের মত সময় নাথাকলে অবিলম্বে দ্রুত বর্ধনশীল শাকসবজি আবাদ করে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তারপাশাপাশি নগদ অর্থ উপার্জনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
- বিভিন্ন প্রকার রবি ফসল যেমন-ভুট্টা, আলু, চীনাবাদাম এবং বিশেষ করে উচ্চ মূল্যের শীতকালীন শাকসবজি আগাম আবাদ করা যেতে পারে।
- ফসলবা আমন ধান নষ্ট হয়ে গেলে এবং নতুন চারা রোপনের সময় বা সুযোগ না থাকলেদ্রুত বর্ধনশীল শাকসবজি যেমন-ডাঁটা, লালশাক, গিমাকলমি, ঢেড়শ, পুঁইশাকইত্যাদি লাগানো যেতে পারে।
- কৃষি জমিতে বাতাসের বেগ প্রতিরোধী গাছ যেমন-তাল, নারিকেল রোপন করতে হবে।
- ক্ষতিগ্রস্থ বনাঞ্চলকে পূনঃস্থাপন করা।
- বনজ ও ফলদ গাছের ছোট চারা প্রধান মূলসহ রোপন করতে হবে।
উপজেলা কৃষি অফিসারের কার্যালয়, সিটিজেন চার্টার:
- সকল শ্রেণীর চাষীদের চাহিদাভিত্তিক সেবা প্রদান
- কৃষি গবেষনার চাহিদা নিরুপনএবং উদ্ভাবিত প্রযুক্তি চাষীদেরদোর-গোড়ায় পৌঁছানো,জনপ্রিয়করণও প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান
- কৃষি সমপ্রসারণ কর্মী ও কৃষকদের দক্ষতা উন্নয়ন
- কৃষি ভিত্তিক বানিজ্য সমপ্রসাণেরসহায়তা প্রদান
- কৃষি তথ্য ভিত্তিক উন্নয়নও সহজ ব্যবহারে কৃষকদেরসহায়তা প্রদান
- উৎপাদনসমস্যাদি চিহ্নিতকরণ ওসমাধানে সংশ্লিষ্ট সংস্থার সাথে সমন্বয়করণ ও কার্যক্রম গ্রহন
- কৃষি উপকরণের চাহিদা নিরুপন, প্রাপ্যতা ও সুষম ব্যবহার নিশ্চিতকরণ
- নারীকে কৃষির মুলস্রোতধারায় সম্পৃক্তকরণ ওনারীদের ক্ষমতায়নে সহায়তা প্রদান
- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা,কৃষিপুনর্বাসন ও কৃষিঋণ প্রাপ্তিতে কৃষকদের সহায়তাপ্রদান
- কৃষি পণ্য ওউপকরণের মান নিয়ন্ত্রন
- সমন্বিতভাবে পরিবেশ বান্ধব কৃষিপ্রযুক্তি সমপ্রসারণ সকলকৃষক দলের সাথেকাজ করা।